কিছু প্রশ্ন-উত্তর
কিছু প্রশ্ন-উত্তর
খাটি মধু সবগুলাই ভালো, কারণ প্রত্যেক ফুলের মধুই প্রাকৃতিক মধু, মৌমাছি দ্বারা সংগৃহীত মধু।
তবে প্রত্যেকটি ফুলের মধু ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্যের হয়। এক প্রকার ফুলের মধুর সাথে অন্য প্রকার ফুলের মধুর মধ্যে অনেক পার্থক্য থাকে, যেমন স্বাদে, ঘ্রাণে, ঘনত্বে, ইত্যাদিতে।
সুতরাং আপনি কয়েক প্রকার মধু নিয়ে দেখতে পারেন।
আপনি বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, খাঁটি অথবা ভেজাল মধু চেনার সহজ কোনো ঘরোয়া পরীক্ষা নেই।
একটু ভাবুন তো! যদি সত্যিই কার্যকারী সহজ কোনো পরীক্ষা থাকতো, তাহলে কি দেশে এতো ভেজাল বা নকল মধু থাকতো? কখনোই থাকতো না।
আসলে অনলাইনে, খবরের কাগজে বা ইউটিউবে যত পরীক্ষা দেখা যায় খাঁটি মধু চেনার ব্যাপারে, তার কোনটিই যথেষ্ট কার্যকারী নই আসল-নকল বুঝার জন্য।
না। চেনা সম্ভব। তবে সহজে না। একটু কষ্ট করলে, সময়, শ্রম, মনোযোগ ও মেধা খাটালেই যে কেউ খাঁটি মধু অথবা ভেজাল মধু চিনতে সক্ষম হবেন ইনশাআল্লাহ।
কিন্তু সাধারণ মধু ক্রেতাদের পক্ষে অল্প পরিমাণ মধুর জন্য এতো কিছু করা খুবই কষ্টকর। তবে যারা মধু বিক্রেতা আছেন, তাদের প্রত্যেককেই খাঁটি মধু এবং ভেজাল মধু চিনতে পারা আবশ্যক।
শুধু মাত্র মধুর ক্ষেত্রে না, পৃথিবীর যে কোনো কিছু চিনতে হলে, বুঝতে হলে বা দক্ষতা অর্জন করতে হলে ওই জিনিষ নিয়ে সঠিক নিয়মে লেগে থাকতে হবে। যেমনঃ
বিভিন্ন সিজনে ভিন্ন ভিন্ন ফুলের অনেক প্রকার মধু আমাদের দেশে উৎপাদন হয়। মধু উৎপাদনের ওই সময় নিজে সরজমিনে উপস্থিত থেকে মধু সংগ্রহ করতে হবে। তারপরে ওই মধু রং, স্বাদ, ঘ্রাণ, ঘনত্ব কেমন হয় তা গভীর মনোযোগের সাথে জানা এবং বুঝার চেষ্টা করতে হবে ও তা মনে রাখতে হবে।
এভাবে প্রত্যেক ফুলের সিজনে ভিন্ন ভিন্ন যায়গা থেকে একাধিকবার মধু সগ্রহ করার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে।
যারা মধু গবেষক আছেন বা মধুর আসল-নকলের ব্যাপারে সঠিক জ্ঞান রাখেন অবশ্যই তাদের শরণাপন্ন হতে হবে এবং তাদের তত্ত্বাবধায়নে জ্ঞান অর্জনে লিপ্ত থাকতে হবে।
বাজারে প্রচুর পরিমাণে ভেজাল বা নকল মধু পাওয়া যায়। ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে গিয়ে বিভিন্ন দোকান বা কোম্পানি থেকে ওই সমস্ত নকল বা কৃত্তিম মধু সংগ্রহ করতে হবে। তারপরে আপনার সংগৃহীত ১০০% খাঁটি মধুর সাথে তুলনা করতে হবে।
এভাবে একটানা কয়েকবছর সঠিকভাবে লেগে থাকলে আপনি অবশ্যই খাঁটি মধু এবং ভেজাল মধু চিনতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
সরিষা ফুলের মধু সংগ্রহের সময় – ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাস
ধনিয়া ফুলের মধু সংগ্রহের সময় – ফেব্রুয়ারি মাস
কালোজিরা ফুলের মধু সংগ্রহের সময় – ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাস
লিচু ফুলের মধু সংগ্রহের সময় – মার্চ ও এপ্রিল মাস
সুন্দরবনের মধু সংগ্রহের সময় – এপ্রিল ও মে মাস
বরই ফুলের মধু সংগ্রহের সময় – অক্টোবর মাস
পরামর্শঃ যখন যেই মধু উৎপাদনের সময়, তখন ওই মধু খাওয়াই বেশি ভালো।
আপনি বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, খাঁটি অথবা ভেজাল মধু চেনার সহজ কোনো ঘরোয়া পরীক্ষা নেই।
একটু ভাবুন তো! যদি সত্যিই কার্যকারী সহজ কোনো পরীক্ষা থাকতো, তাহলে কি দেশে এতো ভেজাল বা নকল মধু থাকতো? কখনোই থাকতো না।
আসলে অনলাইনে, খবরের কাগজে বা ইউটিউবে যত পরীক্ষা দেখা যায় খাঁটি মধু চেনার ব্যাপারে, তার কোনটিই যথেষ্ট কার্যকারী নই আসল-নকল বুঝার জন্য।
ঐতিহ্যের পণ্য থেকে চাইলেই যেকোনো সময়ে যেকোনো পণ্য সরবরাহ করা সম্ভব নয়। যেমন আম পাকার সময়সূচি অনুযায়ী মিলবে পছন্দের আম। এতে করে যে আমটি পরে পাকবে, সেটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কোনোভাবেই আগে পাওয়ার সুযোগ নেই। প্রাকৃতিকভাবে আম পাকার স্বার্থেই উদ্যোক্তা এই নিয়ম অনুসরণ করছেন। পাশাপাশি অন্য সকল পণ্য চাহিদা অনুযায়ী সময় সাপেক্ষে দ্রুততার সাথে পেরন করা হবে। তবে সব চেয়ে ভালো অর্ডার করার পূর্বে প্রতিনিধির সাথে কথা বলে অর্ডার করলে।
অফিসিয়ালি আমরা ৩ থেকে ৪ কর্মদিবস সময় নিয়ে থাকি, তবে সচারচর ১/২ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহ করে থাকি।
⭐ হিমসাগর আমঃ জুনের প্রথম সপ্তাহ থেকে শুরু করে তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত পাবেন।
⭐হাড়িভাঙ্গা আমঃ জুনের মাঝামাঝি থেকে জুলাইয়ের শুরুর সপ্তাহ পর্যন্ত পাবেন।
⭐ল্যাংড়া আমঃ জুনের মাঝামাঝি থেকে জুলাইয়ের শুরুর সপ্তাহ পর্যন্ত পাবেন।
⭐ফজলি আমঃ – জুলাই মাসের মাঝামাঝি থেকে আগস্টের মাঝামাঝি পর্যন্ত পাওয়া যাবে।
⭐আম্রপালি আমঃ-জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে আগস্টের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত পাওয়া যাবে।
যে আম যে স্থানে ভাল জন্মে এবং অরিজিনাল স্বাদ পাওয়া যায় সেই স্থানগুলোতে আমাদের নিবন্ধিত বাগান রয়েছে। সেখান থেকেই আমরা আম সংগ্রহ করে থাকি। যেমনঃ গোপালভোগ, হিমসাগর/ক্ষীরসাপাত, ল্যাংড়া, কাটিমন, গৌড়মতি ইত্যাদি আম চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহী থেকে সংগ্রহ করা হয়। আম্রপালি, নাকফজলি আম নওগাঁ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে এবং হাড়িভাঙ্গা আম রংপুর থেকে থেকে সংগ্রহ করা হয়।
আমের ধরণ এবং আবহাওয়াভেদে ৪-১২ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়।
সারাদেশের জেলা সদরের ঠিকানায় হোম ডেলিভারির ব্যবস্থা রয়েছে। তবে জেলা সদরের বাইরে অর্থাৎ উপজেলা বা থানা পর্যায়ে কুরিয়ারের অফিস থেকে পার্সেল সংগ্রহ করতে হবে।
ঢাকা সিটিতে ক্যাশ অন ডেলিভারি রয়েছে। তবে এর বাইরে আমাদের ক্যাশ অন ডেলিভারি নেই, কমপক্ষে ১০০% পেমেন্ট করে অর্ডার কনফার্ম করতে হয়।
সারাদেশের জেলা সদরের ঠিকানায় হোম ডেলিভারির ব্যবস্থা রয়েছে। তবে জেলা সদরের বাইরে অর্থাৎ উপজেলা বা থানা পর্যায়ে কুরিয়ারের অফিস থেকে পার্সেল সংগ্রহ করতে হবে।